ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অধিবেশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি ইসরাইলের বিরোধী পদক্ষেপের যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি জানিয়েছেন, ইসরাইলের সাথে মুক্ত বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করে তেল আবিব থেকে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেইসাথে, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনে সহায়তার জন্য তিন ব্যক্তি ও চার প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
গাজায় ইসরাইলের বর্বরতা নিয়ে কথা বলেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তিনি বলেছেন, ইসরাইলের অব্যাহত গোলাবর্ষণে ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা সহ্য করা যায় না। অবিলম্বে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আর সব জিম্মির মুক্তির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।
এদিকে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বহিরাগত শক্তির চাপে মাথা নত করবে না তেল আবিব। সেখানে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের বর্তমান সরকারের সাথে এমনিতেই মুক্ত বাণিজ্য আলোচনা খুব একটা আগায়নি। নিষেধাজ্ঞাকে অযৌক্তিক উল্লেখ করে দাবি করা হয়েছে ফিলিস্তিনিদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপে ইসরাইলিরা আতঙ্কিত।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালেও ফিলিস্তিনে অবৈধ বসতিস্থাপনকারী একাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো যুক্তরাজ্য।