শেরপুরে কমতে শুরু করেছে পাহাড়ি নদ-নদীর পানি। ভারী বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে বন্যার সৃষ্টি হয়। এখনো পানি বন্দি হয়ে আছে হাজার হাজার পরিবার। গত কয়েকদিনে ঝিনাইগাতী,নকলা এবং নালিতাবাড়ী উপজেলায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ জন। এই চরম সংকটে জন দুর্ভোগের শেষ নেই। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
শেরপুর জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান জানান, জেলার প্রায় সব নদীর পানি বিপদসীমার নিচে। পানি কমতে শুরু করেছে, এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
আরো জানা যায়, প্রায় ১ হাজার হেক্টর জমির সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৪৭ হাজার হেক্টর জমির আমন ধান তলিয়ে গেছে। এছাড়াও ৬ হাজারের বেশি মাছের ঘেরও ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে।
সব জায়গায় এখন পর্যন্ত ত্রাণ পৌছানো সম্ভব হয়নি।জেলাটি সবদিক দিয়ে ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ায় সবাই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
সংবাদ বুলেটিন / মালিহা